৪৭, ৭১, ২৪
একজন বললো, ২৪ এর স্বাধীনতা ও আবু সাইদকে যেমন আমরা সম্মান করি, তেমনি ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ও শেখ মুজিবকেও আমাদের সম্মান করা উচিত। কারণ, দুইটাই আমাদের স্বাধীনতা।
কথা হলো, যদি সম্মান করতে হয় সবাইকে সম্মান করতে হবে। আমাদের স্বাধীনতা ২ টা নয়, ছিলো ৩ টা।
১৯৪৭ সালে আমরা ব্রিটিশদের থেকে স্বাধীনতা পেয়েছিলাম। আমাদের স্বাধীনতার জন্যে নেতৃত্ব দিয়েছিলো জিন্নাহ।
১৯৭১ সালে আমরা পাকিস্তানিদের থেকে স্বাধীনতা পেয়েছিলাম। শেখ মুজিব তখন নেতৃত্ব দিয়েছিলো।
২০২৪ সাথে আমরা ফ্যাসিবাদী হাসিনা থেকে স্বাধীনতা পেয়েছি। আবু সাইদের মত শহীদ ছাত্ররা আমাদের নেতৃত্ব দিয়েছিলো।
এখন কেউ যদি ২৪ এর স্বাধীনতার সাথে ৭১ এর স্বাধীনতাকে যুক্ত করতে চায়, তাহলে তাকে ৪৭ এর স্বাধীনতাকেও সাথে রাখতে হবে। আর কেউ যদি ৪৭ কে ভুলিয়ে দিতে চায়, তাহলে আমরাও ৭১ কে ভুলে যাবো।
কেউ যদি আবু সাইদের সাথে শেখ মুজিবকে রাখতে চায়, তাহলে তাকে জিন্নাহকেও একইসাথে রাখতে হবে। কিন্তু কেউ যদি জিন্নাহকে ভুলিয়ে দিতে চায়, তাহলে আমরাও শেখ মুজিবকে ভুলে যাবো।
৭১ এর স্বাধীনতাপ্রাপ্তরা যদি তাঁদের আগের ৪৭ এর স্বাধীনতাপ্রাপ্তদের ভুলে যান, তাহলে আমরা ২৪ এর স্বাধীনতাপ্রাপ্তরাও আমাদের আগের ৭১ এর স্বাধীনতাকে ভুলে যাবো।
—
৭১ এর পরে বাংলাদেশের প্রায় অর্ধেক জনগণকে চিন্তা ও কর্মগতভাবে প্যারালাইজড করে ফেলা হয়েছে। বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার কাজে অংশ নিতে দেওয়া হয়নি ইসলাম ভাবাপন্ন মানুষদেরকে। ফলে বাংলাদেশ যেভাবে এগিয়ে যাবার কথা ছিলো, সেভাবে এগিয়ে যেতে পারেনি।
২৪ এর বিপ্লবের মাধ্যমে বাংলাদেশের কোটি কোটি ইসলাম ভাবাপন্ন জনতা চিন্তাগত প্যারালাইজড করে রাখা থেকে মুক্তি পেয়েছে।
এখন বাংলাদেশের সব মানুষ বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার কাজে যুক্ত হয়েছে। গত ৫৩ বছরে বাংলাদেশের যে উন্নয়ন হয়েছে, আগামী ২৫ বছরে এর চেয়ে বেশি উন্নয়ন হবে ইনশাআল্লাহ।
—
চাইলেই কেউ অতীত সময়ে ফিরে যেতে পারে না। তবে অতীত থেকে শিক্ষা নিতে পারে।
চাইলেই কেউ ৭২ সংবিধানে আর ফিরে যেতে পারবে না। তবে ৭২ থেকে শিক্ষা নিতে পারে। কী ছিলো ৭২ এর ভুল।
—-
যখন কেউ বলেন যে, ‘আমাদেরকে ইতিহাস জানতে হবে’; তখন তিনি আসলে ১৯৭১ সালের কিছু ঘটনার কথাই বলেন। এ দেশে ইতিহাসের অর্থ হল ১৯৭১ সাল। আগে বা পরের কোনো ঘটনা ইতিহাস হিসাবে বিবেচিত নয়।
এরকম বিচ্ছিন্নভাবে ইতিহাস চর্চার ফলে দুই ধরণের উগ্রবাদীর জন্ম হয়। এক ধরণের মানুষ মনে করেন, ৭১-ই আমাদের সব; ৭১-ই সকল ভালো-মন্দ বিচারের মাপকাঠি। অন্য কিছু মানুষ মনে করেন, ৭১ কিছুই না; ৭১ আমাদের ইতিহাস না। ৭১ নিয়ে এ দুটি চরমপন্থার সৃষ্টি হয়েছে আমাদের ঐতিহাসিকদের কারণেই। তারা ৭১ কে একটি দানব আকারে আমাদের নিকট হাজির করেছেন।
আমরা ৭১-কে ছোট করে দেখছি না; তবে কথিত ‘ঐতিহাসিকদের’ মত খুব বড় করে দেখারও কিছু নেই। এ দেশে এমনি-এমনিই ৭১ আসে নি। এর আগে-পরে অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে। আমাদের তরুণদের যদি ঐ সমস্ত ঘটনাগুলো জানতে না দেয়া হয়, তাহলে ইতিহাস নিয়ে দুটি চরমপন্থা দিন দিন বাড়তেই থাকবে।
যেমন ১৯৬৯-এর কথা ভাবা যাক। ১৯৬৯ না হলে কখনো এ দেশে ১৯৭১-এর কথা চিন্তা করা যেত না। অথচ আমাদের ঐতিহাসিকদের ১৯৬৯-এর নিয়ে কথা বলতে বললে তারা দুই মিনিটও কথা বলতে পারবেন না। আসলেই পারবেন না। আপনি তাদের ইতিহাসের বইগুলো দেখেন। ১৯৭১ নিয়ে হাজার হাজার পৃষ্ঠা লেখা হলেও ১৯৬৯ নিয়ে দুই পৃষ্ঠা লেখাও নেই।
একবার এক তরুণ ঐতিহাসিক আমাকে বললেন, কেনো, আমরা তো ১৯৬৯ নিয়ে অনেক কিছু জানি। আমি বললাম, একটু শুনি…। তিনি দুটি শব্দ উচ্চারণ করেই থেমে গেলেন। এক. আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, দুই. আসাদের লাল জামা। আমি বললাম, তারপর? তিনি বাক্যহীন।
৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান কথা আমরা সবাই জানি। কিন্তু কোথা থেকে এই অভ্যুত্থান শুরু হয়েছিল? কারা এই অভ্যুত্থান শুরু করেছিলেন? কারা নেতৃত্ব দিয়েছিলেন? –এসব কিছুই আমরা জানি না। আমরা শুধু জানি ১৯৭১-এ কিছু একটা হয়েছিল।
বাংলাদেশের চলমান সংকট সৃষ্টির পিছনে একটা একটা বড় অংশে দায়ী এ দেশের ঐতিহাসিক নামধারী কিছু মানুষ।
—-
১৯৪৭ কে নাই করে দিয়েছিলো ১৯৭১। এ জন্যে ২০২৪ এখন ১৯৭১ কে নাই করে দিতে চায়।
আপনি যদি ১৯৭১ কে বাঁচিয়ে রাখতে চান, তাহলে ১৯৪৭ কেও বাঁচিয়ে রাখতে হবে।
৪৭ কে বাদ দিয়ে ৭১ কে বাঁচিয়ে রাখতে চাইলে গণ আকাঙ্ক্ষা আপনাকে সত্যের বিপরীত পক্ষ বলে জানবে।
—-
৭১ এর স্বাধীনতার পর এক বুদ্ধিজীবী নিজেদের চরিত্র সম্পর্কে আক্ষেপ করে বলেছিলেন-
“বাংলাদেশের গণ-আন্দোলনে বুদ্ধিজীবী সম্প্রদায়ের ভূমিকা গৌরবের নয়, লজ্জার; দৃঢ়তার নয়, দ্বিধার; ত্যাগের নয়, সুবিধা শিকারের।
সম্প্রদায় হিসাবে আমরা বুদ্ধিজীবী তমগা, টাকা, সহজ সম্মান, বিদেশ ভ্রমণের গ্রহণ থেকে ব্যতিক্রমের দৃষ্টান্ত কেউ স্থাপন করতে পারিনি। আজ বুদ্ধিজীবী সম্প্রদায়কে আত্ম-বিশ্লেষণ করতে হবে, ভবিষ্যতে তাদের ভূমিকা কি হবে!”
২৪ এর স্বাধীনতার পরেও বুদ্ধিজীবিদের একই চরিত্র রয়ে গেছে।
এ কারণে দেখুন, ইউনূসের বিচার ও শাস্তির জন্যে দাবী জানিয়েছেন নিচের ১৭১ জন লীগ। এরা এখন দেখবেন বলবে, অমুম-তমুককে কেন জেলে নেওয়া হলো?
খুনি হাসিনার সহযোগীদের চিনে রাখুন। নামগুলো পড়ে রাখুন। কথা বললেই মুখে থু দিতে হবে।
- অধ্যাপক নজরুল ইসলাম,
- অধ্যাপক অনুপম সেন,
- অধ্যাপক সৎ কুমার সাহা,
- অধ্যাপক আতিউর রহমান,
- ইমেরিটাস অধ্যাপক শিল্পী হাশেম খান,
- অধ্যাপক বুলবন ওসমান,
- ইমেরিটাস অধ্যাপক শিল্পী রফিকুন নবী,
- অধ্যাপক হারুন অর রশিদ,
- অধ্যাপক মাহফুজা খানম,
- অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন,
- শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদ,
- ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দীন,
- অধ্যাপক আবুল বারকাত,
- সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাসান ইমাম,
- নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার,
- কবি নির্মলেন্দু গুণ,
- অধ্যাপক বজলুল হক খন্দকার,
- সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসির উদ্দীন ইউসুফ,
- অধ্যাপক আব্দুল বায়েস,
- সাবেক বিচারপতি মমতাজউদ্দীন আহমেদ,
- আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন,
- অধ্যাপক মুনতাসির মামুন,
- বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজ্জাদ আলী জহির,
- অধ্যাপক এ কে এম মনোয়ার উদ্দিন আহমদ,
- নাট্যব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদ, সং
- সদ সদস্য ও মানবাধিকারকর্মী অ্যারমা দত্ত,
- নারীনেত্রী রোকেয়া কবীর,
- সাংবাদিক আবেদ খান,
- কবি নূহ আলম লেনিন,
- সাংবাদিক হারুন হাবীব,
- অধ্যাপক শামীম বসুনিয়া,
- কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন,
- অভিনেত্রী লাকী এনাম,
- কার্টুনিস্ট শিশির ভট্টাচার্য,
- চলচ্চিত্রকার মানজারে হাসিন মুরাদ,
- নৃত্যশিল্পী লায়লা হাসান,
- নাট্যজন ম. হামিদ,
- মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক,
- শহীদ জায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী,
- সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল,
- সাংবাদিক নাঈমুল ইসলাম খান,
- সাংবাদিক অজয় দাশগুপ্ত,
- মমতাজ উদ্দীন ফকির,
- মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশীদ,
- মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার,
- মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন,
- নাট্যব্যক্তিত্ব সুবর্ণা মুস্তাফা,
- লেখক শাহরিয়ার কবির,
- কবি তারিক সুজাত,
- কবি অসীম সাহা,
- নাট্যজন পীযূষ বন্দোপাধ্যায়,
- কবি হারিছুল হক,
- সাংস্কৃতিত ব্যক্তিত্ব গোলাম কুদ্দুস,
- ছড়াকার খালেদ হোসাইন,
- লুৎফর রহমান রিটন,
- অধ্যাপক সুফি মোস্তাফিজুর রহমান,
- অধ্যাপক এ কে এম শাহনেওয়াজ,
- অধ্যাপক মেজবাহ কামাল,
- অধ্যাপক প্রাণ গোপাল,
- অধ্যাপক কামরুল হাসান খান,
- অধ্যাপক মাহবুবার রহমান,
- অধ্যাপক আব্দুল মান্নান আকন্দ,
- অধ্যাপক শরিফ এনামুল কবীর,
- অধ্যাপক আবদুল খালেক,
- অধ্যাপক হারুন অর রশীদ,
- অধ্যাপক আফজাল হোসেন,
- অধ্যাপক মতিয়ার রহমান হাওলাদার,
- অধ্যাপক ইফতেখার উদ্দিন,
- অধ্যাপক হারুন-উর-রশীদ আশকারী,
- অধ্যাপক মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান,
- অধ্যাপক মুনাজ আহমেদ নূর,
- অধ্যাপক আলী আকবর,
- অধ্যাপক কামাল উদ্দিন আহমেদ,
- অধ্যাপক আলাউদ্দিন,
- অধ্যাপক আবদুস সাত্তার,
- অধ্যাপক আলাউদ্দিন,
- অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ,
- অধ্যাপক এম এ মতিন,
- অধ্যাপক শহীদুল্লাহ্ সিকদার,
- অধ্যাপক মো. নুরুল্লা,
- অধ্যাপক আব্দুল মান্নান চৌধুরী,
- অধ্যাপক নাসরীন আহমাদ,
- অধ্যাপক সেকান্দর আলী,
- অধ্যাপক সহিদ আকতার হুসাইন,
- অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা,
- অধ্যাপক আমির হোসেন,
- অধ্যাপক সেকান্দর আলী,
- অধ্যাপক আবুল কাশেম,
- সাংবাদিক শ্যামল দত্ত,
- সাংবাদিক মোজাম্মেল বাবু,
- অধ্যাপক বিধান চন্দ্র দাশ,
- প্রকৌশলী আব্দুস সবুর খান,
- নূরুল হুদা,
- মঞ্জুরুল হক মঞ্জুর,
- অধ্যাপক অজিত কুমার মজুমদার,
- অধ্যাপক এ এ মামুন,
- নুজহাত চৌধুরী,
- মামুন আল মাহতাব,
- শিল্পী আবুল বারক আলভী,
- অধ্যাপক মিজানুর রহমান,
- নাট্যশিল্পী চঞ্চল চৌধুরী,
- অভিনেত্রী তারানা হালিম,
- মঞ্চসারথি আতাউর রহমান,
- নাট্যজন মামুনুর রশীদ,
- ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান,
- অধ্যাপক কাজী শহীদুল আলম,
- এহতেশামুল হক চৌধুরী,
- জামাল উদ্দীন চৌধুরী,
- অধ্যাপক কামরুল হাসান,
- অধ্যাপক এম শামীম জেড বসুনিয়া,
- প্রকৌশলী নুরুল হুদা,
- আবদুস সবুর,
- অধ্যাপক মুনাজ আহমেদ নূর,
- প্রকৌশলী এস এম মনজুরুল হক মঞ্জু,
- প্রজন্ম ৭১–এর সভাপতি আসিফ মুনীর,
- সম্পাদক কাজী সাইফুদ্দীন আব্বাস,
- অধ্যাপক আব্দুল বাছির,
- অধ্যাপক আব্দুস ছামাদ,
- অধ্যাপক সীমা জামান,
- অধ্যাপক মুহাম্মাদ আব্দুল মঈন,
- অধ্যাপক জিয়া রহমান,
- অধ্যাপক এ কে এম মাহবুব হাসান,
- অধ্যাপক সীতেশ চন্দ্র বাছার,
- অধ্যাপক জিল্লুর রহমান,
- অধ্যাপক হাফিজ মুহম্মদ হাসান,
- অধ্যাপক সাদেকা হালিম,
- অধ্যাপক এ জে এম শফিউল আলম ভূইয়া,
- অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ,
- শাহরিয়ার নবী,
- শিল্পী আহসান হাবিব নাসিম,
- অধ্যাপক রাশেদ তালুকদার,
- অধ্যাপক আক্তারুল ইসলাম,
- অধ্যাপক মোশতাক আহমেদ,
- অধ্যাপক এস এম সাইফুল ইসলাম,
- অধ্যাপক আব্দুল গনি,
- রঞ্জন কর্মকার,
- অধ্যাপক জামাল উদ্দিন আহমেদ,
- শিল্পী শেখ আফজাল হোসেন,
- শিল্পী অধ্যাপক ফরিদা জামান,
- সাংবাদিক সুভাষ সিংহ রায়,
- অধ্যাপক লায়েক সাজ্জাদ এন্দেল্লাহ,
- অধ্যাপক ফরিদ আহমদ,
- অধ্যাপক শামীম কায়সার,
- অধ্যাপক আহমেদ রেজা,
- অধ্যাপক সেকান্দার চৌধুরী,
- অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী,
- অধ্যাপক আবদুল হক,
- আহমদ সালাউদ্দিন,
- অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান,
- সুকান্ত ভট্টাচার্য,
- অধ্যাপক জসীম উদ্দিন,
- অধ্যাপক মনজুর আলম,
- অধ্যাপক অসীম দাশ,
- অধ্যাপক এ বি এম আবু নোমান,
- অধ্যাপক স্বরোচিষ সরকার,
- সঙ্গীতা ইমাম,
- চলচ্চিত্র নির্মাতা মসিহউদ্দিন শাকের,
- নাট্য ব্যক্তিত্ব ইসরাফিল শাহিন,
- নৃত্যশিল্পী শিমুল ইউসুফ,
- অধ্যাপক নিজামুল হক ভূইয়া,
- অধ্যাপক জিনাত হুদা,
- সংগীতশিল্পী শামা রহমান,
- বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী সাজ্জাদ আলী জহির,
- সাংবাদিক মনজুরুল ইসলাম,
- আবৃত্তিকার আহকাম উল্ল্যাহ,
- সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ফাল্গুনী হামিদ,
- সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আফসানা মিমি,
- অধ্যাপক বরেন চক্রবর্তী,
- কবি রুবী রহমান এবং
- অধ্যাপক নিসার হোসেন।
—-