পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২

সেই অভদ্র-অসামাজিক-বিদেশি মহিলাটির পক্ষে যারা এখনো গান গায়, বাংলাদেশী আইনে তাদের শাস্তি।…

“যেহেতু পর্নোগ্রাফি প্রদর্শনের ফলে নৈতিক ও সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটিতেছে এবং বিভিন্ন অপরাধ সংঘটিত হইতেছে ও সামাজিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাইতেছে; এবং 
যেহেতু নৈতিক ও সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্বারা নিম্নরূপ আইন প্রণয়ন করা হইল:—

সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন:
এই আইন পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২ নামে অভিহিত হইবে।

সংজ্ঞা: 
২। বিষয় বা প্রসঙ্গের পরিপন্থী কোন কিছু না থাকিলে এই আইনে—

(ক) ‘‘অপরাধ’’ অর্থ এই আইনের অধীন সংঘটিত কোন অপরাধ;

(খ) ‘‘উপযুক্ত ব্যক্তি’’ বা ‘‘উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ’’ অর্থ সরকার কর্তৃক সময়ে সময়ে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন ব্যক্তি বা কর্তৃপক্ষ;

(গ) ‘‘পর্নোগ্রাফি’’ অর্থ—
(১) যৌন উত্তেজনা সৃষ্টিকারী কোন অশ্লীল সংলাপ, অভিনয়, অঙ্গভঙ্গি, নগ্ন বা অর্ধনগ্ন নৃত্য যাহা চলচ্চিত্র, ভিডিও চিত্র, অডিও ভিজ্যুয়াল চিত্র, স্থির চিত্র, গ্রাফিকস বা অন্য কোন উপায়ে ধারণকৃত ও প্রদর্শনযোগ্য এবং যাহার কোন শৈল্পিক বা শিক্ষাগত মূল্য নেই;

(২) যৌন উত্তেজনা সৃষ্টিকারী অশ্লীল বই, সাময়িকী, ভাস্কর্য, কল্পমূর্তি, মূর্তি, কাটুর্ন বা লিফলেট;

(৩) উপ-দফা (১) বা (২) এ বর্ণিত বিষয়াদির নেগেটিভ ও সফট বার্সন;

(ঘ) ‘‘পর্নোগ্রাফি সরঞ্জাম’’ অর্থ পর্নোগ্রাফি উৎপাদন, সংরক্ষণ, ধারণ বা প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত ক্যামেরা, কম্পিউটার বা কম্পিউটার যন্ত্রাংশ, সিডি, ভিসিডি, ডিভিডি, অপটিক্যাল ডিভাইস, ম্যাগনেটিক ডিভাইস, মোবাইল ফোন বা উহার যন্ত্রাংশ এবং যে কোনো ইলেক্ট্রনিক, ডিজিটাল বা অন্য কোন প্রযুক্তিভিত্তিক ডিভাইস;

(ঙ) ‘‘শিশু’’ অর্থ Children Act, ১৯৭৪ (Act No. XXXIX of 1974) এর 2(f) এ সংজ্ঞায়িত শিশু।

আইনের প্রাধান্য: 
৩। আপাততঃ বলবৎ অন্য আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এই আইনের বিধানাবলী প্রাধান্য পাইবে।

পর্নোগ্রাফি সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণ ইত্যাদি নিষিদ্ধ: 
৪। পর্নোগ্রাফি উৎপাদন, সংরক্ষণ, বাজারজাতকরণ, বহন, সরবরাহ, ক্রয়, বিক্রয়, ধারণ বা প্রদর্শন করা যাইবে না।

তদন্ত: 
৫। (১) এই আইনের অধীন সংঘটিত কোন অপরাধ তদন্তের ক্ষেত্রে পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর বা তাহার সমপদমর্যাদার নিম্নে নহেন এমন কোন কর্মকর্তা তদন্তকারী কর্মকর্তা হিসাবে ফৌজদারী কার্যবিধির বিধানাবলী অনুযায়ী তদন্ত করিবেন।

(২) এই আইনের অধীন সংঘটিত কোন অপরাধ তদন্তের সময়সীমা হইবে ৩০ (ত্রিশ) কার্যদিবস এবং যুক্তিসঙ্গত কারণে উক্ত সময়সীমার মধ্যে তদন্ত কার্য সমাপ্ত করা সম্ভব না হইলে, পুলিশ সুপার বা সমপদমর্যাদার কর্মকর্তা বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে, তদূর্ধ্ব কর্মকর্তার অনুমোদনক্রমে, অতিরিক্ত ১৫ (পনের) কার্যদিবস সময় বৃদ্ধি করা যাইবে।

(৩) উপ-ধারা (২) এ উল্লিখিত সময়সীমার মধ্যে যুক্তিসংগত কারণে কোন তদন্ত কার্য সমাপ্ত করা সম্ভব না হইলে, আদালতের অনুমোদনক্রমে, অতিরিক্ত আরো ৩০ (ত্রিশ) কার্যদিবস সময় বৃদ্ধি করা যাইবে।

তল্লাশী, জব্দ ইত্যাদি: 
৬। (১) পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর এর নিম্নে নহেন এমন কর্মকর্তা অথবা সরকারের নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোন উপযুক্ত ব্যক্তি বা কর্তৃপক্ষ ফৌজদারী কার্যবিধিতে বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করিয়া অপরাধের সহিত জড়িত কোন ব্যক্তিকে তাৎক্ষণিক গ্রেফতারের ক্ষেত্রে বা কোন পর্নোগ্রাফি সরঞ্জাম উদ্ধার বা জব্দের ক্ষেত্রে তল্লাশী কার্য পরিচালনা করিতে পারিবেন।

(২) তল্লাশীকালে জব্দকৃত সফ্ট কপি, রূপান্তরিত হার্ড কপি, সিডি, ভিসিডি, ডিভিডি, কম্পিউটার বা অন্য কোন ডিভাইস বা এক্সেসরিজ, মোবাইল ফোন বা উহার যন্ত্রাংশ, অপরাধ সংঘটনে ব্যবহৃত অন্য কোন যন্ত্র বা যন্ত্রাংশ বা সরঞ্জাম, ইলেক্ট্রনিক উপায়ে ধারণকৃত কোন তথ্য বা মেমোরি, ইত্যাদি আদালতে সাক্ষ্য হিসাবে ব্যবহার করা যাইবে।

(৩) এই আইনের অধীন সংঘটিত কোন অপরাধ তদন্তকালে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন বা অন্য কোন সরকারি উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ, মোবাইল অপারেটর, ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার, বৈধ ভিওআইপি সার্ভিস প্রোভাইডারসহ সরকারি বা সরকারের নিকট হইতে লাইসেন্স বা অনুমোদনপ্রাপ্ত অন্য কোন উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের নিকট স্বাভাবিক কার্য প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে সংরক্ষিত তথ্য অথবা তদন্তকালে তদন্তকারী কর্মকর্তা কর্তৃক সংগৃহীত কোন বিশেষ তথ্য আদালতে সাক্ষ্য হিসাবে ব্যবহার করা যাইবে।

বিশেষজ্ঞ মতামতের সাক্ষ্যমূল্য: 
৭। এই আইনের অধীন সংঘটিত কোন অপরাধ তদন্তকালে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সনদপ্রাপ্ত কারিগরী বিশেষজ্ঞ অথবা যে সকল প্রক্রিয়ায় উক্ত অপরাধ সংঘটিত হইয়াছে সেই সকল বিষয়ে সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কারিগরী বিভাগের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গের অথবা সরকারের নিকট হইতে লাইসেন্স বা অনুমোদনপ্রাপ্ত বেসরকারি কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কারিগরী দায়িত্বে নিয়োজিত উপযুক্ত প্রতিষ্ঠান হইতে সনদপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গের নিকট হইতে প্রাপ্ত মতামত বিশেষজ্ঞের মতামত হিসাবে বিবেচিত হইবে এবং উহা আদালতে সাক্ষ্য হিসাবে ব্যবহার করা যাইবে।

দণ্ড: 
৮। (১) কোন ব্যক্তি পর্নোগ্রাফি উৎপাদন করিলে বা উৎপাদন করিবার জন্য অংশগ্রহণকারী সংগ্রহ করিয়া চুক্তিপত্র করিলে অথবা কোন নারী, পুরুষ বা শিশুকে অংশগ্রহণ করিতে বাধ্য করিলে অথবা কোন নারী, পুরুষ বা শিশুকে কোন প্রলোভনে অংশগ্রহণ করাইয়া তাহার জ্ঞাতে বা অজ্ঞাতে স্থির চিত্র, ভিডিও চিত্র বা চলচ্চিত্র ধারণ করিলে তিনি অপরাধ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন এবং উক্তরূপ অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ৭ (সাত) বৎসর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২,০০,০০০ (দুই লক্ষ) টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।

(২) কোন ব্যক্তি পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে অন্য কোন ব্যক্তির সামাজিক বা ব্যক্তি মর্যাদা হানি করিলে বা ভয়ভীতির মাধ্যমে অর্থ আদায় বা অন্য কোন সুবিধা আদায় বা কোন ব্যক্তির জ্ঞাতে বা অজ্ঞাতে ধারণকৃত কোন পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে উক্ত ব্যক্তিকে মানসিক নির্যাতন করিলে তিনি অপরাধ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন এবং উক্তরূপ অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ৫ (পাঁচ) বৎসর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২,০০,০০০ (দুই লক্ষ) টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।

(৩) কোন ব্যক্তি ইন্টারনেট বা ওয়েবসাইট বা মোবাইল ফোন বা অন্য কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মাধ্যমে পর্নোগ্রাফি সরবরাহ করিলে তিনি অপরাধ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন এবং উক্তরূপ অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ৫ (পাঁচ) বৎসর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২,০০,০০০ (দুই লক্ষ) টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।

(৪) কোন ব্যক্তি পর্নোগ্রাফি প্রদর্শনের মাধ্যমে গণউপদ্রব সৃষ্টি করিলে তিনি অপরাধ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন এবং উক্তরূপ অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ২ (দুই) বৎসর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১,০০,০০০ (এক লক্ষ) টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।

(৫) কোন ব্যক্তি—

(ক) পর্নোগ্রাফি বিক্রয়, ভাড়া, বিতরণ, সরবরাহ, প্রকাশ্যে প্রদর্শন বা যে কোন প্রকারে প্রচার করিলে অথবা উক্ত সকল বা যে কোন উদ্দেশ্যে প্রস্ত্তত, উৎপাদন, পরিবহন বা সংরক্ষণ করিলে; অথবা

(খ) কোন পর্নোগ্রাফি প্রাপ্তি স্থান সম্পর্কে কোন প্রকারের বিজ্ঞাপন প্রচার করিলে; অথবা

(গ) এই উপ-ধারার অধীন অপরাধ বলিয়া চিহ্নিত কোন কার্য সংঘটনের উদ্যোগ গ্রহণ করিলে;

—তিনি অপরাধ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন এবং উক্তরূপ অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ২ (দুই) বৎসর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১,০০,০০০ (এক লক্ষ) টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।

(৬) কোন ব্যক্তি কোন শিশুকে ব্যবহার করিয়া পর্নোগ্রাফি উৎপাদন, বিতরণ, মুদ্রণ ও প্রকাশনা অথবা শিশু পর্নোগ্রাফি বিক্রয়, সরবরাহ বা প্রদর্শন অথবা কোন শিশু পর্নোগ্রাফি বিজ্ঞাপন প্রচার করিলে তিনি অপরাধ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন এবং উক্তরূপ অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ১০ (দশ) বৎসর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং ৫,০০,০০০ (পাঁচ লক্ষ) টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।

(৭) এই আইনের অধীন সংঘটিত কোন অপরাধের সহিত প্রত্যক্ষভাবে জড়িত বা সহায়তাকারী ব্যক্তি প্রত্যেকেই একই দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।

কতিপয় ক্ষেত্রে আইনের অপ্রযোজ্যতা: 
৯। ধর্মীয় উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত বা ব্যবহৃত কোন পুস্তক, লেখা, অঙ্কন বা চিত্র, অথবা যে কোন ধর্মীয় উপাসনালয় বা উহার অভ্যন্তরে বা প্রতিমাসমূহ পরিবর্তনের জন্য ব্যবহৃত অথবা যে কোন যানবাহনের উপরে খোদাইকৃত, মিনাকৃত, চিত্রিত বা প্রকারান্তরে প্রতিচিত্রিত অথবা কোন ধর্মীয় উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত কল্পমূর্তি বা স্বাভাবিক শিল্পকর্মের ক্ষেত্রে এই আইনের বিধানাবলী প্রযোজ্য হইবে না।

অপরাধের আমলযোগ্যতা: 
১০। এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধ আমলযোগ্য (Cognizable) এবং অ-জামিনযোগ্য (Non-bailable) হইবে।

বিচার পদ্ধতি: 
১১। এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধের বিচার ফৌজদারী কার্যবিধিতে বর্ণিত পদ্ধতি অনুযায়ী হইবেঃ

তবে শর্ত থাকে যে, সরকার, সরকারি গেজেট প্রজ্ঞাপন দ্বারা, কোন বিশেষ আদালত বা ট্রাইব্যুনালকে এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধের বিচার করিবার ক্ষমতা অর্পণ করিতে পারিবে।

আপিল: 
১২। এই আইনের অধীন কোন আদালত বা ক্ষেত্রমত, ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক প্রদত্ত কোন রায় বা আদেশ দ্বারা সংক্ষুব্ধ কোন ব্যক্তি উক্ত রায় বা আদেশ প্রদানের তারিখ হইতে ৩০(ত্রিশ) দিনের মধ্যে এখতিয়ারসম্পন্ন আদালতে আপিল করিতে পারিবেন।

মিথ্যা মামলা, অভিযোগ দায়ের ইত্যাদির দণ্ড: 
১৩। (১) এই আইনের অধীন ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন ব্যক্তি, কর্মকর্তা বা কর্তৃপক্ষ কোন ব্যক্তির ক্ষতিসাধনের অভিপ্রায়ে এই আইনের কোন ধারার অধীন মামলা বা অভিযোগ দায়েরের কোন ন্যায্য বা আইনানুগ কারণ নাই জানিয়াও মিথ্যা বা হয়রানিমূলক মামলা বা অভিযোগ দায়ের করিলে তিনি অপরাধ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন এবং উক্তরূপ অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ২(দুই) বৎসর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১,০০,০০০ (এক লক্ষ) টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।

(২) এই আইনের অধীন দায়েরকৃত কোন মামলায় আদালত বা ক্ষেত্রমত, ট্রাইব্যুনাল শুনানি ও বিচারান্তে যদি কোন অভিযুক্ত ব্যক্তিকে খালাস প্রদান করে এবং আদালত যদি এই মর্মে অভিমত ব্যক্ত করে যে, উক্ত অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও হয়রানিমূলক, তাহা হইলে মামলা দায়েরকারী ব্যক্তি অপরাধ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন এবং উক্তরূপ অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ২(দুই) বৎসর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১,০০,০০০ (এক লক্ষ) টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।

বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা: 
১৪। এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে।”

সূত্র: http://bdlaws.minlaw.gov.bd/bangla_pdf_part.php?id=1091

August 23, 2015 at 10:34 PM ·

আরো পোস্ট